• 23 Jan, 2025
শেখ হাসিনার নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধ ছিল: সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক

শেখ হাসিনার নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধ ছিল: সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক

শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিকল্পিতভাবে ইন্টারনেট বন্ধ করে গণহত্যার তথ্য গোপন রাখার চেষ্টা চালানো হয়েছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

পুলিশকে নিজেদের প্রয়োজনে টিস্যুর মতো ব্যবহার করেছে শেখ হাসিনা : সারজিস

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত সমাবেশে সারজিস আলম অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা বিগত ১৬ বছরে পুলিশকে “টিস্যুর মতো” ব্যবহার করেছেন। বক্তারা গুম, ক্রসফায়ার ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেন। অনুষ্ঠানে বিএনপি, নাগরিক ঐক্য ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা অংশ নেন।

আরও পড়ুন

আগরতলায় হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে পর্তুগাল প্রবাসীদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকা অবমাননার প্রতিবাদে পর্তুগালের লিসবনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন। এতে দল-মত নির্বিশেষে প্রবাসী নেতৃবৃন্দ অংশ নেন এবং ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান।

আরও পড়ুন

পুলিশের বলপ্রয়োগে মানবাধিকার লঙ্ঘন: শাস্তি চান ৭১.৫% মানুষ

সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, ৭১.৫% মানুষ পুলিশের অতিরিক্ত বলপ্রয়োগকে মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচনা করে সংশ্লিষ্টদের শাস্তি দাবি করেছেন। রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত ও জবাবদিহিতামূলক পুলিশ ব্যবস্থা চান ৮৯.৫% উত্তরদাতা। "কেমন পুলিশ চাই" শীর্ষক জরিপে পুলিশের দুর্নীতি, গুম, এবং গায়েবি মামলার সংস্কারের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন

গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলের ‘দাহিয়া ডকট্রিন’: মানবিক বিপর্যয়ের নয়া অধ্যায়

ইসরায়েলের সামরিক রণনীতি ‘দাহিয়া ডকট্রিন’ গাজা ও লেবাননে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এই নীতির মাধ্যমে বেসামরিক স্থাপনা ও জনগণের ওপর অসম শক্তি প্রয়োগ করে শত্রুপক্ষকে দুর্বল করার কৌশল নিয়েছে ইসরায়েল। গাজার বর্তমান পরিস্থিতি জাতিসংঘের মতে নজিরবিহীন মানবিক বিপর্যয়ের উদাহরণ। লেবাননের দাহিয়া এলাকাও একই পরিণতির শিকার হয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলে এই নীতি মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে তীব্র সমালোচিত।

আরও পড়ুন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৭০ শতাংশ নিহত নারী ও শিশু: জাতিসংঘের তথ্য

জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। প্রতিবেদনে সংঘাতে ৮,১১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মৃতের সংখ্যা ৪৩ হাজার জানালেও, জাতিসংঘ বলছে অধিকাংশ নিহতই নারী ও শিশু, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন।

আরও পড়ুন