ক্ষমতায় আসতেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে নালিশ, পানামার প্রতিবাদ
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু। প্রতিবেদনে সংঘাতে ৮,১১৯ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মৃতের সংখ্যা ৪৩ হাজার জানালেও, জাতিসংঘ বলছে অধিকাংশ নিহতই নারী ও শিশু, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন।
গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলায় প্রাণহানি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের মানবাধিকার দফতর জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতদের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নীতির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর একটি ৩২-পৃষ্ঠার পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে, যেখানে গাজায় চলমান সংঘাতে হতাহতের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের প্রায় ১৩ মাস পেরিয়ে গেছে, এবং এই সময়ে সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ৮ হাজার ১১৯ জনের তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই করা হয়েছে। তবে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, সংঘাতে নিহতের সংখ্যা বর্তমানে ৪৩ হাজারে পৌঁছেছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘ বলছে, তাদের যাচাইকৃত সংখ্যা তুলনামূলক কম হলেও, নারী ও শিশুরা এই সহিংসতার মুখ্য শিকার হয়ে পড়েছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "গাজায় চলমান এই সংঘাত এবং বিশেষ করে নারী ও শিশুদের হতাহতের সংখ্যা মানবাধিকারের মৌলিক নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন।"
গাজা অঞ্চলের এই সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। জাতিসংঘের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, সংঘাতের মধ্যে যেসব নারী ও শিশুদের জীবন বিপন্ন হয়েছে, তা বিশ্ব মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এক বিপর্যয়কর উদাহরণ।
প্রভাত সময় ২৪
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, সোমবার এক দিনে ৯১৫টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ১৬ লাখ ভারতীয় নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।