জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে পুনরায় চালু হচ্ছে। একই সঙ্গে বগুড়ায় আঞ্চলিক কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু হবে জানুয়ারি মাসে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা আবার চালু হতে যাচ্ছে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে এই পরীক্ষা পুনরায় শুরু করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মোকামতলা মহিলা ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত এক ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, “আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আধুনিক ও কার্যকর করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। ২০২৫ সালকে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেছি। যদি পূর্বের সব পরীক্ষা আগামী বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে পারি, তবে সেশনজট ৬০-৭০ শতাংশ হ্রাস করা সম্ভব হবে।”
উপাচার্য আরও জানান, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে বগুড়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু হবে। এতে উত্তরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের সেবা গ্রহণ সহজতর হবে।
এই সমাবেশটি পরিচালনা করেন বিসিকের পরিচালক ও শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মীর শাহে আলম। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. হাছানাত আলী, শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নাজরান রউফ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক আব্দুল হাই ছিদ্দিক এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘রিসেন্ট অ্যাডভান্সেস ইন ক্যামিস্ট্রি’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু হয়েছে। এতে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকরা অংশ নিয়েছেন।
তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে, সড়ক অবরোধের কারণে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কিছু সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে।
চার বছর পর নিজস্ব ভর্তি পরীক্ষায় ফিরেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। শুক্রবার ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) বিএফএ (সম্মান) প্রথম বর্ষের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার ৬০টি আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নেন ১,৩৭৫ জন শিক্ষার্থী।