নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
নীতিমালা অনুযায়ী নিবন্ধন, চালকদের লাইসেন্স, চার্জিং স্টেশন স্থাপন এবং রেশনসহ বিনামূল্যে চিকিৎসা—এমন সাত দফা দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে গর্জে উঠলেন রিকশা ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের নেতাকর্মীরা। শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের নেতাকর্মীরা সাত দফা দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ কসাত দফা দাবি
সাত দফা দাবি
১. নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইকসহ সব যানবাহনের নিবন্ধন নিশ্চিত করা।
২. চালকদের জন্য লাইসেন্স ও রুট পারমিট প্রদান।
৩. কারিগরি ত্রুটি সংশোধন করে যানবাহনগুলোর আধুনিকায়ন।
৪. আন্দোলন ও দুর্ঘটনায় নিহত বা আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করা।
৫. বিদ্যুৎ চুরি ও অপচয় রোধে চার্জিং স্টেশন স্থাপন।
৬. শ্রমিকদের জন্য আর্মি রেটে রেশন, পেনশন ও বিনামূল্যে চিকিৎসা ব্যবস্থা।
৭. সকল ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অধিকার রক্ষায় নীতিমালা প্রণয়ন।
গত ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট ঢাকার মহানগরে তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়। এ নির্দেশনার পর থেকেই বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনে নেমেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা।
সংগ্রাম পরিষদের নেতারা দাবি করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাটারিচালিত যানবাহন চালু রাখা শ্রমজীবী মানুষের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এসময় তারা সরকারের প্রতি শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।রেছেন। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে আয়োজিত এ সমাবেশে সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবিগুলো তুলে ধরা হয়।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।