সাতক্ষীরায় অস্ত্র ও ককটেলসহ দুই সন্ত্রাসী আটক
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গাবুরা থেকে দুটি পাইপ গান, ককটেল ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করেছে কোস্টগার্ড।
খুলনা রেলস্টেশনের ডিজিটাল বিলবোর্ডে উসকানিমূলক বার্তা প্রচারের ঘটনায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থল থেকে এক সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
খুলনা রেলস্টেশনের ডিজিটাল বিলবোর্ডে প্রদর্শিত একটি উসকানিমূলক বার্তা নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিলবোর্ডে স্ক্রোলিং মাধ্যমে দেখানো হয়, ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা আবার আসবে’। এই ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় ছাত্র-জনতা রেলস্টেশনে জড়ো হয়ে স্টেশন মাস্টারকে অবরুদ্ধ করেন।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্থানীয় শিক্ষার্থীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। তারা দাবি করেন, এমন বার্তা প্রদর্শন উদ্দেশ্যমূলক এবং এটি রাজনৈতিক সহিংসতা উসকে দেওয়ার প্রচেষ্টা।
ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে আসলাম হোসেন সেন্টু নামের একজনকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে। খুলনা রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ফেরদৌস আলম খান জানিয়েছেন, “ডিজিটাল স্ক্রোলিংয়ে প্রকাশিত বার্তা নিয়ে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বার্তাটি বন্ধ করে দেয়। ঘটনাস্থল থেকে আটক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নেওয়া হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।”
রেলস্টেশনের ডিজিটাল স্ক্রিনে বার্তা প্রদর্শনের এই ঘটনা দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ নিয়ে স্থানীয় ছাত্র-জনতার মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রেলওয়ে পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন তৎপর রয়েছে।
ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় ছাত্র-জনতা ও আন্দোলনকারীরা।
প্রভাত সময় ২৪
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গাবুরা থেকে দুটি পাইপ গান, ককটেল ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করেছে কোস্টগার্ড।
মসজিদের স্ক্রিনে ‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা’ বার্তা প্রদর্শিত হওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সন্দেহভাজন এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। স্থানীয় রাজনীতিকরা ঘটনাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন, আর পুলিশ ঘটনার তদন্তে কাজ করছে।
আশুলিয়ায় ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে নিহত শিক্ষার্থীদের পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ তদন্তে উঠে এসেছে যে তাদের মধ্যে একজন জীবিত ছিলেন। ইতোমধ্যে দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।