নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত ডা. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হালদারের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছে শিক্ষার্থীরা। তাদের অভিযোগ, ভুল চিকিৎসার কারণে অভিজিৎ মারা গেছেন।
ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়ে ডা. মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎ হালদারের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। আজ (২৪ নভেম্বর) দুপুর ১টার দিকে শিক্ষার্থীরা ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন এবং পরে মেইন গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালান।
এর আগে, মুরগীটোলা মোড় এবং রায়সাহেব বাজার এলাকায় পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের দিকে অগ্রসর হন।অভিজিৎ হালদার (১৮), ডা. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের এইচএসসি ২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী, গত ১৬ নভেম্বর ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়ে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ নভেম্বর তার মৃত্যু হয়।
শিক্ষার্থীদের দাবি, অভিজিৎকে ভুল চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল, যা তার মৃত্যুর কারণ। তারা এর সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবি করেছেন। ২০ ও ২১ নভেম্বর অভিজিৎয়ের মৃত্যুর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা হাসপাতাল অবরোধ করেন। তাদের অভিযোগ, ওই সময় কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালিয়েছিল। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, “আমাদের সহপাঠীকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভুল চিকিৎসা দিয়ে মেরে ফেলেছে। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।” পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছে। তবে এ ঘটনায় স্থানীয় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।