নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এআইইউবি শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ সীমান্ত হত্যাকাণ্ডে মোহাম্মদ আকাশ খান নামে আরও একজন গ্রেফতার। মামলায় মোট দুই আসামি গ্রেফতার হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জে বেসরকারি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ সীমান্ত (২০) হত্যার ঘটনায় মোহাম্মদ আকাশ খান ওরফে সাইদুর রহমান আকাশ (৩৬) নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে মামলায় মোট দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে আকাশকে গ্রেফতার করা হয়।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, আকাশকে আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। এর আগে অনিক (২৮) নামে আরেক ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়। অনিক ইতোমধ্যে স্বীকার করেছে যে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে সে শিক্ষার্থী সীমান্তকে ছুরিকাঘাত করে। তার বিরুদ্ধে ৮টি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতার আকাশ নারায়ণগঞ্জ শহরের কাশিপুর এলাকার ওমর খানের ছেলে। তার বিরুদ্ধেও হত্যা, ছিনতাইসহ ১১টি মামলা রয়েছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাসুদ।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন শিক্ষার্থী মো. ওয়াজেদ সীমান্ত। ১৪ ডিসেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর বাবা মো. আলম পারভেজ বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ অনিকের কাছ থেকে লুট হওয়া একটি মোবাইল ফোন এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি সুইচ গিয়ার চাকু উদ্ধার করেছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানায় পুলিশ।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।