রোম থেকে আসা বিমানে বোমার হুমকি, তল্লাশিতে কিছুই পাওয়া যায়নি
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
সাইবার অপরাধ রোধে তরুণ প্রযুক্তিবিদ সিয়াম বিন শওকত দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন। এই প্রতিভাবান তরুণ ইতোমধ্যেই দেশের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজ করে অসংখ্য ভুক্তভোগীর সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
ডিজিটাল প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সাইবার অপরাধের মাত্রাও বেড়ে চলেছে। অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নতুন কৌশল ব্যবহার করে সাধারণ মানুষকে প্রতারণার শিকার করছে। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তরুণ প্রযুক্তিবিদ সিয়াম বিন শওকত।
২০১৫ সাল থেকে সাইবার অপরাধ রোধে নিবেদিত সিয়াম বিন শওকত তার মেধা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তার নতুন দিশা তৈরি করেছেন। কম্পিউটার সায়েন্স ও সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক এবং কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী এই প্রযুক্তিবিদ দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে অসংখ্য সাইবার অপরাধের শিকার ভুক্তভোগীদের সহায়তা করেছেন।
সিয়ামের উদ্যোগে সাইবার অপরাধ দমনে নিয়মিত আয়োজন করা হয় ফ্রি সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম। এসব কার্যক্রমের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে সাইবার সুরক্ষা বিষয়ে সচেতন করে তুলছেন তিনি। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে সিয়াম বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মানুষকে সাইবার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করা এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া আমার প্রধান কাজ।” শুধু সাইবার নিরাপত্তা নয়, সিয়াম ডিপ লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে পাবলিক হেলথ এবং নেটওয়ার্কিং খাতে গবেষণাও চালিয়ে যাচ্ছেন। তার গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিক কনফারেন্স এবং জার্নালে প্রশংসিত হয়েছে, যা বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনে সহায়ক।
সিয়ামের কাজ কেবল সাইবার অপরাধ দমনেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং তিনি বাংলাদেশের জন্য একটি টেকসই এবং নিরাপদ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন। তার প্রচেষ্টা ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই তরুণ প্রযুক্তিবিদের নিরলস প্রচেষ্টা এবং উদ্ভাবনী কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্ব পরিমণ্ডলেও বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে।
প্রভাত সময় ২৪
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
বোমা হামলার হুমকি পাওয়া রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তল্লাশি চালাচ্ছে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পাকিস্তান সফর শেষে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশের ৬ সদস্যের সামরিক প্রতিনিধিদল। লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসানের নেতৃত্বে দলটি ১৩ থেকে ১৮ জানুয়ারি পাকিস্তান সফর করে। সফরে দুই দেশের সামরিক বাহিনীর পেশাগত ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।