নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
চিকিৎসকদের ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে শাহবাগ অবরোধে জনজীবন অচল হয়ে পড়েছে। পথচারী ও যাত্রীরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা পড়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আন্দোলনের কারণে জরুরি সেবা বিঘ্নিত হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
চিকিৎসকদের ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে শাহবাগ মোড়ে দিনের পর দিন আন্দোলনের কারণে পথচারী ও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। গুরুত্বপূর্ণ এই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পথচারী ও যাত্রীরা।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে শাহবাগ এলাকায় দেখা যায়, আন্দোলনের কারণে যানবাহনের দীর্ঘ সারি এবং অসংখ্য মানুষ আটকা পড়েছেন। এ সময় পথচারীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের তর্ক-বিতর্ক ও বাগবিতণ্ডা হয়। পথচারী আমিনুল ইসলাম বলেন, “দুপুর থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে একই জায়গায় বসে আছি। চাকরির ইন্টারভিউ মিস করেছি। সব দিক ব্লক করা। এটা কোনো রাষ্ট্রীয় বড় আন্দোলন নয়, তাহলে শাহবাগ সারাদিন অবরুদ্ধ থাকবে কেন?” একইভাবে উবার চালক ওমর ফারুক জানান, “আন্দোলনের কারণে সারাদিন কোনো যাত্রী পাইনি। বাসায় খালি হাতে ফিরতে হবে। এখন আমাদের পেটের দায়ে কি আন্দোলনে নামতে হবে?”
পথচারীদের অভিযোগ, এই আন্দোলনের ফলে অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি সেবা প্রদানকারী যানবাহনও আটকে রয়েছে। তারা আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে প্রশ্ন তুলেছেন, “আপনারা দাবি আদায়ের জন্য মানুষকে কেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিম্মি করবেন?” চিকিৎসকদের দাবির প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করলেও, পথচারীরা বলছেন, জনজীবনকে জিম্মি না করেই দাবি আদায়ের জন্য আরও কার্যকর ও জনবান্ধব উপায় খুঁজে বের করা উচিত।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।