ক্ষমতায় আসতেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে নালিশ, পানামার প্রতিবাদ
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফ্লোরিডার সিনেটর রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম লাতিনো বংশোদ্ভূত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতে পারেন। ইউক্রেন, চীন এবং লাতিন আমেরিকা বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতির সাথে সমন্বয়ে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করতে যাচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগ দিতে পারেন বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে রুবিও হবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম লাতিনো বংশোদ্ভূত পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মার্কো রুবিও বিভিন্ন সময়ে চীন, ইরান, ও কিউবা বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের বিভিন্ন নীতির সাথে সংহতি রেখে সম্প্রতি নিজের অবস্থান কিছুটা নমনীয় করেছেন তিনি। ট্রাম্পের দীর্ঘমেয়াদি পররাষ্ট্রনীতি অনুসারে যুদ্ধবিহীন কূটনীতির পক্ষে যুক্ত হয়েছেন রুবিও, যদিও অতীতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথাগত কৌশলেই অটল ছিলেন।
সূত্র অনুযায়ী, রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের পরিকল্পনা চূড়ান্ত হলেও ট্রাম্প যে কোনো সময় সিদ্ধান্ত বদলাতে পারেন। ট্রাম্পের পক্ষ থেকে এই বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলে রুবিওর জন্য শীর্ষ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে থাকবে ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান। ইউক্রেন ইস্যুতে সামরিক সহায়তার চেয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। ট্রাম্পের সাবেক প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাউরিসিও ক্লেভার–ক্যারোনের মতে, রুবিও নিয়োগ পেলে তিনি লাতিন আমেরিকার ইস্যুগুলোর প্রতি অতীতের তুলনায় বেশি গুরুত্ব দেবেন।
বিশ্লেষকদের মতে, রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়ে আসা ট্রাম্পের লক্ষ্য সম্ভবত লাতিন ভোটারদের আস্থা বাড়ানো, যারা এই নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ তৈরি করেছে।
প্রভাত সময় ২৪
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, সোমবার এক দিনে ৯১৫টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ১৬ লাখ ভারতীয় নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।