নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিকরা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। গত ১৮ ডিসেম্বর কারখানা বন্ধ ঘোষণার পর শ্রমিকরা এ আন্দোলন শুরু করেন। বিক্ষোভের কারণে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে, যা যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে ফেলেছে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছে।
গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকরা। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শ্রমিকদের এ বিক্ষোভের কারণে মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়, যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
গত ৩ নভেম্বর শিল্প পুলিশের এক সদস্যের ওপর শ্রমিকদের হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার জেরে ১৮ ডিসেম্বর কারখানাটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। মামলাটি প্রত্যাহার ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে শ্রমিকরা গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) থেকে বিক্ষোভ করছেন। শ্রমিকরা জানায়, তারা দ্রুত কারখানা চালুর দাবি জানাচ্ছেন, কারণ কারখানা বন্ধ থাকায় তারা আর্থিক অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। সোমবার সকাল থেকে শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান জানান, পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করছে। শ্রমিকদের বোঝানোর চেষ্টা চলছে যাতে তারা সড়ক থেকে সরে যান এবং জনজীবনে স্বাভাবিকতা ফিরে আসে। কারখানার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনোয়ার হোসেন জানান, নিরাপত্তার স্বার্থে কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। শ্রমিকদের দাবি পূরণে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা নিয়ে কর্তৃপক্ষ আলোচনা করছে। সড়ক অবরোধের কারণে মহাসড়কে সৃষ্টি হওয়া যানজটে আটকে পড়া যাত্রীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।