ক্ষমতায় আসতেই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে নালিশ, পানামার প্রতিবাদ
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিককে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও সম্পত্তি লেনদেনে অস্পষ্টতার অভিযোগ তদন্তাধীন। বিরোধী দল পদত্যাগের দাবি তুললেও প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার তার ওপর আস্থা প্রকাশ করেছেন।
যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর পরিকল্পনা করছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্যার কেয়ার স্টারমার। তাকে সরিয়ে সম্ভাব্য উত্তরসূরীদের নিয়ে শর্টলিস্টও তৈরি করা হয়েছে। টিউলিপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ এবং সম্পত্তি লেনদেনে অস্পষ্টতার অভিযোগের তদন্ত চলছে।
দ্য টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্রিটিশ লেবার মন্ত্রিসভার এই সদস্যের পদত্যাগের দাবিতে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরাও সোচ্চার হয়েছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রী স্টারমার প্রকাশ্যে তার ওপর আস্থা প্রকাশ করেছেন, তবে অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে সম্ভাব্য পরিবর্তনের আলোচনা চলছে বলে জানা গেছে।
টিউলিপ সিদ্দিক তার ওপর তদন্তের জন্য প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজারের কাছে আবেদন করেছেন। তবে এ পদক্ষেপ পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন অনেকেই। টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারে দুর্নীতি দমন এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কাজ করছেন।
কনজারভেটিভ এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, "টিউলিপকে তার সম্পত্তি লেনদেন এবং ফ্ল্যাট উপহার গ্রহণের বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে। ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হলে তার পদত্যাগ করা উচিত।"
প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের দপ্তরের একজন মুখপাত্র বিষয়টি অস্বীকার করলেও রাজনৈতিক মহলে টিউলিপ সিদ্দিকের ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা ক্রমশ তীব্র হচ্ছে।
প্রভাত সময় ২৪
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, সোমবার এক দিনে ৯১৫টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ১৬ লাখ ভারতীয় নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।