ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিশানাতে এবার চীন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডা ও মেক্সিকোর পর এবার চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় হোয়াইট হাউসে ফিরে আসলে মধ্যপ্রাচ্যের নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসতে পারে। গাজায় ইসরায়েল-হামাস সংঘাত থামানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি নতুন করে শান্তি প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন। যদিও ট্রাম্পের ইরান-বিরোধী অবস্থান এবং ‘আমেরিকা প্রথম’ নীতির কারণে এই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা আরও বাড়তে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার প্রত্যাশায় মধ্যপ্রাচ্যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখাচ্ছেন। নির্বাচনী প্রচারে তিনি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, যেখানে বিশেষ করে গাজায় ইসরায়েল-হামাস সংঘাত বন্ধের প্রতিশ্রুতি উল্লেখযোগ্য। তবে সমালোচকরা মনে করেন, তাঁর নীতিগুলি তেমন কার্যকর নাও হতে পারে, বরং তাতে অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা বাড়তে পারে।
ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে তাঁর 'আমেরিকা প্রথম' নীতি অনুসরণ করতে চান, যার মাধ্যমে তিনি অন্যান্য দেশের বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে সুরক্ষা দিবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। একই সঙ্গে, ইরানের ওপর চাপ সৃষ্টি এবং তাদের পরমাণু চুক্তি থেকে দূরে থাকার নীতি পুনঃস্থাপন করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাঁর সময়ে ইসরায়েলপন্থী অবস্থান এবং জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ফলে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে পরিবর্তন এসেছিল।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, ট্রাম্পের আগ্রাসী নীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলে গাজা, ইরান, ও লেবাননের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে নতুন সংকট দেখা দিতে পারে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাকে ইসরায়েলের ‘বিশ্বস্ত বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাঁর এ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং শক্তিশালী মধ্যপ্রাচ্য নীতির পুনঃপ্রতিষ্ঠা বিশ্বের স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রভাত সময় ২৪
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডা ও মেক্সিকোর পর এবার চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১০% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে।
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে (ডিআরসি) সরকারি বাহিনী ও এম২৩ বিদ্রোহীদের সংঘাতে পাঁচ দিনে অন্তত ৭০০ জন নিহত ও ২,৮০০ জন আহত হয়েছে। জাতিসংঘ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে।
স্লোভেনীয় রাজনীতিক ব্র্যাঙ্কো গ্রিমস এবার ইলন মাস্ককে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছেন, বাকস্বাধীনতার প্রসারে তার অবদানের জন্য।