রোম থেকে আসা বিমানে বোমার হুমকি, তল্লাশিতে কিছুই পাওয়া যায়নি
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ পরপর দু’দিন সড়ক দুর্ঘটনার মাধ্যমে হত্যাচেষ্টার শিকার হন। যাত্রাবাড়ী এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে দুটি পৃথক ঘটনায় তাকে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ফের সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। সংগঠনের আরেক সমন্বয়ক মো. তারেকুল ইসলাম তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
তারেকুল ইসলামের ফেসবুক পোস্ট অনুযায়ী, যাত্রাবাড়ীতে হাসনাত আব্দুল্লাহকে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়। এর আগের দিন, বুধবার (২৭ নভেম্বর) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এক مشابه ঘটনা ঘটে।
পূর্বের ঘটনা
বুধবার সন্ধ্যায় শহীদ অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ঢাকায় ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে হাসনাত আব্দুল্লাহ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক নেতা সারজিস আলমের ওপর ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়।
সংগঠন সংশ্লিষ্টরা একে একটি পরিকল্পিত হামলা হিসেবে অভিহিত করেছেন। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন এবং অভিযোগ করেছেন যে, ধারাবাহিক এই ঘটনাগুলো তাদের আন্দোলন দমন করার উদ্দেশ্যেই করা হচ্ছে।
সতর্ক প্রতিক্রিয়া
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা দাবি করেছেন যে, তারা বারবার হত্যাচেষ্টার শিকার হলেও এ ব্যাপারে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাদের মতে, এই ধরনের ঘটনা সংগঠনের সদস্যদের জীবন ও নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি তৈরি করছে।
প্রভাত সময় ২৪
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
বোমা হামলার হুমকি পাওয়া রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তল্লাশি চালাচ্ছে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পাকিস্তান সফর শেষে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশের ৬ সদস্যের সামরিক প্রতিনিধিদল। লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসানের নেতৃত্বে দলটি ১৩ থেকে ১৮ জানুয়ারি পাকিস্তান সফর করে। সফরে দুই দেশের সামরিক বাহিনীর পেশাগত ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।