নারায়ণগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের শেখেরটেক এলাকায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী ‘কুমির রুবেল’সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে তাদের কাছ থেকে ধারালো চাপাতি ও সামুরাই উদ্ধার করা হয়। র্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক শিহাব করিম জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা ‘কবজি কাটা আনোয়ার’ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য এবং দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী ‘কুমির রুবেল’সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জনগণকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মোহাম্মদপুরের শেখেরটেক এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়। যৌথ বাহিনীর ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ধারালো চাপাতি ও সামুরাইসহ বিভিন্ন অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। র্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক শিহাব করিম এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসীদের মধ্যে ‘কুমির রুবেল’ ও তার সহযোগী কোরবান দীর্ঘদিন ধরে ‘কবজি কাটা আনোয়ার’ গ্রুপের হয়ে কাজ করছিল। তারা নিয়মিতভাবে এলাকাবাসীকে হুমকি দিয়ে অর্থ আদায় এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাত।
শিহাব করিম আরও বলেন, “গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক মামলা রয়েছে। তারা মোহাম্মদপুর ও এর আশপাশের এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করেছিল। অভিযান চলাকালে তাদের সহযোগীদেরও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।” অভিযানটি স্থানীয় জনগণের মাঝে স্বস্তি সৃষ্টি করেছে। এলাকাবাসী যৌথ বাহিনীর এমন তৎপরতায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
প্রভাত সময় ২৪
নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার ও জেলা জজ আদালতের সামনে থাকা বঙ্গবন্ধুর তিনটি ম্যুরাল ভেঙে ফেলেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাজধানীসহ দেশের সড়ক-মহাসড়কে ছিনতাই রোধে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হালকা অস্ত্র দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, পুলিশের জনবল সংকটের কারণে ট্রাফিক সার্জেন্টদের এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে।
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) ক্যামেরা ও বাইনোকোলারের মাধ্যমে মানুষের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন কমিশনার ড. নাজমুল করীম খান।