গাজায় এক দিনে ঢুকল ৯ শতাধিক ত্রাণবাহী ট্রাক: জাতিসংঘ
গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, সোমবার এক দিনে ৯১৫টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর পানামা খাল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে জাতিসংঘে নালিশ জানিয়েছে পানামা।
৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরই আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিতর্কিত বক্তব্য দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০ জানুয়ারি শপথ নেওয়ার পর প্রথম ভাষণে তিনি পানামা খাল নিয়ে একটি মন্তব্য করেন, যা পানামার সরকারকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। ট্রাম্প দাবি করেন, পানামা ১৯৯৯ সালে চূড়ান্তভাবে খালটি যুক্তরাষ্ট্রের হাতে হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে এবং বর্তমানে চীনের কাছে এর কার্যক্রম হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই মন্তব্যের পর পানামার প্রেসিডেন্ট জোসে রাউল মুলিনো ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে ট্রাম্পের অভিযোগের প্রতিবাদ জানান। চিঠিতে তিনি জাতিসংঘ সনদের একটি অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে বলেন, কোনো সদস্য রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতা বা রাজনৈতিক স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।
পানামা সরকার ট্রাম্পের অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে যে, পানামা খাল কোনভাবেই চীন নিয়ন্ত্রণ করে না। তবে, হংকংভিত্তিক সিকে হাচিসন হোল্ডিংস কোম্পানি ১৯৯৭ সাল থেকে খালের দুটি বন্দর পরিচালনা করছে। ট্রাম্পের ভাষায়, "আমরা পানামাকে খালটি দিয়েছি, আর এখন তা ফিরিয়ে নিচ্ছি," এই বক্তব্যটি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের নতুন উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে।
পানামা খাল প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে সংযোগ ঘটাতে কৃত্রিমভাবে খনন করা হয়েছিল। এ খালটির মাধ্যমে বছরে ১৪ হাজার জাহাজ যাতায়াত করে, যা বৈশ্বিক বাণিজ্যে ২.৫ শতাংশ এবং মার্কিন কনটেইনারের ৪০ শতাংশ পরিবহন করে। এর গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত বেশি, বিশেষ করে এশিয়া থেকে পণ্য আমদানির জন্য। এই উত্তেজনা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন ধরনের জটিলতা সৃষ্টি করেছে, যার ফলশ্রুতিতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বিষয়টি উত্থাপন হতে পারে।
প্রভাত সময় ২৪
গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, সোমবার এক দিনে ৯১৫টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ১৬ লাখ ভারতীয় নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার অভিষেকের পর ট্রান্সজেন্ডারদের সরকারিভাবে স্বীকৃতি না দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায় ও অধিকারকর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।