‘জামাই’ আপ্যায়নে বক-বুনোহাঁস, ২ ভ্লগারকে খুঁজছে বন বিভাগ
বক ও বুনোহাঁস শিকার করে ভিডিও প্রকাশের অভিযোগে দুই ভ্লগার আল-আমিন ও তুলিকে খুঁজছে রাজশাহী বন বিভাগ। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন লঙ্ঘনের দায়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
রাজশাহীর বাগমারায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার অভিযোগে কনোপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আক্কাস আলী ওরফে ‘চিকনা আক্কাস’ গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনি পুলিশের তালিকাভুক্ত চরমপন্থী এবং তাঁর বিরুদ্ধে অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
রাজশাহীর বাগমারায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার অভিযোগে করা মামলায় পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে আক্কাস আলীকে (৫০)। তিনি স্থানীয়ভাবে আক্কাস মাস্টার ওরফে ‘চিকনা আক্কাস’ নামে পরিচিত। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে আটটার দিকে বাগমারার যাত্রাগাছি বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আক্কাস আলী উপজেলার গোয়ালকান্দি ইউনিয়নের দুলালীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং কনোপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। যদিও তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক পদ ছিল না, তবে তিনি রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, আক্কাস মাস্টার পুলিশের তালিকাভুক্ত চরমপন্থী। তাঁর বিরুদ্ধে হামলা, চাঁদাবাজি, প্রতারণা এবং হত্যাচেষ্টাসহ অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুটি মামলায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ এলাকায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ রয়েছে আক্কাস মাস্টারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গোয়ালকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুনছুর রহমানকে গুলি করার অভিযোগেও তাঁর সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। আক্কাস আলীর গ্রেপ্তার স্থানীয় এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। অনেকে মনে করছেন, তাঁর গ্রেপ্তার চরমপন্থী কার্যকলাপ দমনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
প্রভাত সময় ২৪
বক ও বুনোহাঁস শিকার করে ভিডিও প্রকাশের অভিযোগে দুই ভ্লগার আল-আমিন ও তুলিকে খুঁজছে রাজশাহী বন বিভাগ। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন লঙ্ঘনের দায়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
মসজিদের স্ক্রিনে ‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা’ বার্তা প্রদর্শিত হওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। সন্দেহভাজন এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। স্থানীয় রাজনীতিকরা ঘটনাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন, আর পুলিশ ঘটনার তদন্তে কাজ করছে।
আশুলিয়ায় ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে নিহত শিক্ষার্থীদের পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ তদন্তে উঠে এসেছে যে তাদের মধ্যে একজন জীবিত ছিলেন। ইতোমধ্যে দুজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।