টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত: হতে পারে ১০ বছরের জেল
যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ)। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ আটক করেছে—এমন দাবি ছড়ালেও তথ্য যাচাইয়ে এটি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য কোনো সূত্রে এর সত্যতা মেলেনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো একটি দাবিতে বলা হচ্ছে, ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীকে পশ্চিমবঙ্গে আটক করেছে পুলিশ। তবে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার এ দাবি মিথ্যা বলে নিশ্চিত করেছে।
ফ্যাক্ট চেকিং টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের হাতে নিজাম হাজারীর আটকের বিষয়ে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য নেই। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) জাভেদ শামীম রিউমর স্ক্যানারকে জানান, এমন কোনো গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি।
এই গুজবের সূত্রপাত সম্পর্কে অনুসন্ধানে জানা যায়, ৮ জানুয়ারি ‘Abdur Rab Bhuttow’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রথম পোস্ট করা হয়, যেখানে কোনো তথ্যসূত্র উল্লেখ ছিল না। এছাড়া, মূলধারার গণমাধ্যমে ৬ আগস্ট ২০২৩ তারিখে প্রকাশিত এক সংবাদে দাবি করা হয়েছিল, নিজাম হাজারী ভারতে পালানোর সময় আটক হন। তবে ফেনীর পুলিশ সুপার মো. হাবিবুর রহমান স্পষ্ট জানিয়েছেন, তার কাছে এমন কোনো তথ্য নেই।
উল্লেখ্য, নিজাম হাজারী গ্রেপ্তার না হলেও তার ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ) মোহাম্মদ ফরিদ মানিক গত বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টাকালে আটক হন এবং পরে কারাগারে পাঠানো হয়। সুতরাং, নিজাম হাজারীর আটকের দাবিটি ভিত্তিহীন ও গুজব বলে নিশ্চিত করেছে রিউমর স্ক্যানার।
প্রভাত সময় ২৪
যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ)। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সহিংস ঘটনায় দায়ের করা হত্যা ও হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিসহ ৯ জনকে দুই দিনের রিমান্ডে নিয়েছেন আদালত।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির সমাবেশে স্থানীয় নেতা আবুল বাসার ফুল মিয়ার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। এ ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে এবং তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে জেলা বিএনপি।