রোম থেকে আসা বিমানে বোমার হুমকি, তল্লাশিতে কিছুই পাওয়া যায়নি
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি বিতরণকৃত মোট ঋণের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। খেলাপি ঋণের এই ঊর্ধ্বগতি দেশের আর্থিক খাতের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি বিতরণ করা মোট ঋণের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যা দেশের আর্থিক খাতের নাজুক পরিস্থিতির অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত। রোববার (১৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের এই পরিমাণ ১৬ বছরের মধ্যে বিতরণ করা ঋণের বিপরীতে সর্বোচ্চ অনুপাত। গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। মাত্র তিন মাসে এ ঋণ বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ সবচেয়ে বেশি। এ খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ২৬ হাজার ১১১ কোটি টাকা, যা তাদের মোট বিতরণ করা ঋণের ৪০ দশমিক ৩৫ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণ করা ঋণের ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
বিদেশি ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ তুলনামূলক কম। এ খাতে খেলাপি ঋণ ৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বা বিতরণকৃত ঋণের ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ। অন্যদিকে, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ ৫ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা।
দেশের ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণের হার অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য গুরুতর হুমকি হিসেবে দেখা দিচ্ছে। ব্যাংক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার পাশাপাশি খেলাপি ঋণ হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি উঠছে।
প্রভাত সময় ২৪
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।
বোমা হামলার হুমকি পাওয়া রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তল্লাশি চালাচ্ছে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট। যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পাকিস্তান সফর শেষে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশের ৬ সদস্যের সামরিক প্রতিনিধিদল। লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসানের নেতৃত্বে দলটি ১৩ থেকে ১৮ জানুয়ারি পাকিস্তান সফর করে। সফরে দুই দেশের সামরিক বাহিনীর পেশাগত ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।