ময়মনসিংহ কারাগারে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্প, ১৯২ জনের সেবা
ময়মনসিংহ কারাগারে আয়োজিত এই চক্ষু ক্যাম্পে ১৯২ জন কারাবন্দি ও স্টাফ চক্ষু পরীক্ষা করান। এদের মধ্যে ১০৪ জনকে চশমা ও ওষুধ সরবরাহ করা হয়। এটি কারা প্রশাসনের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের অংশ।
বিশ্বব্যাংকের অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই প্রকল্প দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে কার্যকর অবদান রাখবে।
বিদ্যুৎ খাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশকে ৩ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী অঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই অর্থায়ন ব্যবহৃত হবে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন এ ঋণচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতায় পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। "এনহান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেংদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিয়ন" নামের এই প্রকল্পটি ২০১৮ সালে শুরু হয়। মূল চুক্তির আওতায় বিশ্বব্যাংক স্কেল-আপ ফ্যাসিলিটির মাধ্যমে ৪৫ কোটি ডলার অর্থায়ন করেছিল। কোভিড-১৯ এর সময় প্রকল্পের তহবিল থেকে ৫ কোটি ডলার অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। ফলে প্রকল্পটি সফলভাবে সম্পন্ন করতে অতিরিক্ত ৩ কোটি ডলারের প্রয়োজন হয়, যা বিশ্বব্যাংক এখন অনুমোদন করেছে।
বিশ্বব্যাংকের এই ঋণ ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। সুদের হার হবে ১.২৫ শতাংশ, সার্ভিস চার্জ ০.৭৫ শতাংশ। তবে কমিটমেন্ট ফি এই অর্থবছরে মওকুফ করা হয়েছে। প্রকল্পের মাধ্যমে পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ, গ্রিড ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত হবে।
প্রভাত সময় ২৪
ময়মনসিংহ কারাগারে আয়োজিত এই চক্ষু ক্যাম্পে ১৯২ জন কারাবন্দি ও স্টাফ চক্ষু পরীক্ষা করান। এদের মধ্যে ১০৪ জনকে চশমা ও ওষুধ সরবরাহ করা হয়। এটি কারা প্রশাসনের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের অংশ।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনা সদস্যদের দেশের স্বার্থে ত্যাগ স্বীকারের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন।
রোম থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসা ফ্লাইটে বোমার হুমকির পর তল্লাশি চালিয়ে কোনো বিস্ফোরক পাওয়া যায়নি। যাত্রী ও ক্রুরা নিরাপদে অবতরণ করেছেন।