নওগাঁর পোরশা উপজেলায় বিয়ের প্রলোভন দিয়ে এক স্কুল ছাত্রীকে গণধর্ষণের মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. মেহেদী হাসান তালুকদার এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রেজাউল করিম যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, পোরশা উপজেলার সুরানন্দ গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে সাকিল (২৪) ও একই উপজেলার আলাদিপুর গ্রামের রবুর ছেলে আব্দুল আলীম (৩০)। রায়ের সময় আসামীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৮ মার্চ রাতে চৌদ্দ বছরের ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে সুরানন্দ গ্রামের হাবিবুল্লাহ শাহ্ এর আম বাগানের দোচালা ঘরে নিয়ে যায় সাকিল। সেখানে সাকিল ও আব্দুল আলীম ঐ ছাত্রীকে জোর পূর্বক পলাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে ছাত্রী নিজেই থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পর পালিয়ে থাকা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। শুনানি শেষে আজ মঙ্গলবার ১০ জন সাক্ষীর বক্তব্যের ভিত্তিতে আদালত দুই আসামীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। এসময় জরিমানার টাকা ধর্ষণ শিকার ছাত্রীকে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক।
আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. মেহেদী হাসান তালুকদার এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রেজাউল করিম যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন, পোরশা উপজেলার সুরানন্দ গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে সাকিল (২৪) ও একই উপজেলার আলাদিপুর গ্রামের রবুর ছেলে আব্দুল আলীম (৩০)। রায়ের সময় আসামীরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৮ মার্চ রাতে চৌদ্দ বছরের ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে সুরানন্দ গ্রামের হাবিবুল্লাহ শাহ্ এর আম বাগানের দোচালা ঘরে নিয়ে যায় সাকিল। সেখানে সাকিল ও আব্দুল আলীম ঐ ছাত্রীকে জোর পূর্বক পলাক্রমে ধর্ষণ করে। পরে ছাত্রী নিজেই থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়ার পর পালিয়ে থাকা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। শুনানি শেষে আজ মঙ্গলবার ১০ জন সাক্ষীর বক্তব্যের ভিত্তিতে আদালত দুই আসামীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। এসময় জরিমানার টাকা ধর্ষণ শিকার ছাত্রীকে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক।
রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সন্তোষ প্রকাশ করলেও আসামী পক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল করবেন বলে জানান।